🔥10th Pass ছাত্রছাত্রীদের জন্য সেরা 5টি অনলাইন কোর্স! শিখলেই হবে মোটা ইনকাম🤑

top-5-online-courses-after-madhyamik-to-learn-and-earn-money-from-home

🔥Top 5 High-Demand Online Courses for Madhyamik Pass Students in 2025- Learn & Earn Online🤑.

আমরা সকলেই জানি বর্তমানে সরকারি হোক বা বেসরকারি চাকরি-প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রতিযোগিতা। এমন প্রতিযোগিতার যুগে ইদুর দৌড়ের শিকার না হয়ে, প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীদের এমন বিশেষ কিছু স্কিলস শিখে রাখা দরকার,যেগুলো তাদের ভবিষ্যতে অবশ্যই কাজে আসবে। আজ আমি তোমাদের এমনই সেরা পাঁচটি অনলাইন কোর্স (Best Online Courses After Madhyamik For Online Earning) সম্পর্কে বলবো,যেগুলো মাধ্যমিকের পর তোমরা খুব সহজেই শিখে নিজের একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারবো। এরমধ্যে এমন কিছু কোর্স রয়েছে যেগুলো তোমাদের সরকারি এবং বেসরকারি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও সাহায্য করবে। তাই দ্রুত দেখে নাও- মাধ্যমিক পাস ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সেরা পাঁচটি অনলাইন কোর্স।



এই আর্টিকেলে যে সমস্ত কোর্সের ব্যাপারে বলা হয়েছে, সেই কোর্সগুলো তোমরা কোথা থেকে এবং কিভাবে শিখতে পারো সেটা একেবারে শেষের দিকে উল্লেখ করা হয়েছে।


1. Digital Marketing Course | ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সঃ


মাধ্যমিকের পর যেসব অনলাইন কোর্স করে তুমি নিজের একটা সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারো, তার মধ্যে অন্যতম হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। 


▪ ডিজিটাল মার্কেটিং কী? 


এবার যারা জানো না ডিজিটাল মার্কেটিং কী তাদের বলে রাখি ফেসবুক, গুগল, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম বা এই ধরনের কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সেখানে অনলাইনে কোনো প্রোডাক্ট অর্থাৎ পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করে সেগুলো গ্রাহকদের কাছ পৌঁছনোই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। মার্কেটিং বলতে বোঝায় প্রচার অন্যদিকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বোঝায় ডিজিটাল দিক দিয়ে পণ্য বা পরিষেবার প্রচার। 


▪ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে কী শেখানো হবে?


যদি তুমি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স করো তাহলে তোমাকে মূলত নিম্নলিখিত বিষয়গুলি শেখানো হবে, যাতে তুমি নিজের জন্য বা অন্য কারো হয়ে তাদের পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করে সেগুলো সেল করতে পারো।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে মূলত-

• Google Ads / Youtube Ads (বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে পণ্য বা পরিসেবা প্রচার করে সেগুলো বিক্রি করা)


• Search Engine Optimization (S.E.O)


• Social Media Marketing ( ফেসবুক / ইনস্টাগ্রামের মতো প্লাটফর্মে নিজের পণ্য বা পরিষেবা প্রচার করা)


• Email Marketing (সঠিকভাবে ইমেইল মেইনটেইন করে গ্রাহকদের ধরে রাখা)


▪ ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে কিভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবে?


তুমি এর মধ্যে যেকোনো একটি বেছে নিয়ে সেটাকেই খুব ভালোভাবে শিখে যদি তুমি চাও, তাহলে তুমি-

• নিজস্ব কোনো একটা ব্যবসা যেমন শুরু করে সেখান থেকে রোজগার করতে পারো,

• কোনো কোম্পানির বা ইনস্টিটিউটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাদের হয়ে কাজ করেও বেশ মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারো

• যদি চাও তাহলে ফ্রিল্যান্সার হয়েও বিদেশী মুদ্রা উপার্জন করতে পারো।



2. Graphics Designing Course | অনলাইন গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্সঃ


যদি তোমার ডিজাইনিং-এ আগ্রহ থেকে থাকে বা যদি তোমার ছবি, পোস্টার, লোগো বা এই ধরনের ভিজুয়াল কনটেন্ট তৈরি করতে খুব ভাল লাগে,তাহলে তুমি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্সের দিকে যেতে পারো। 


▪ গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কী?


গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো সেই ক্রিয়েটিভ স্কিল যেখানে একজন সুন্দর কালার,টেক্সট, লে-আউট এবং ছবিকে ব্যবহার করে সেটার সুন্দর ভিজুয়াল কনটেন্ট তৈরি করে তার মধ্য দিয়ে কোন একটি আইডিয়া বা মেসেজ প্রচার করে থাকে। 


▪ একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজ কী? / গ্রাফিক ডিজাইনিং শিখে কী হবে?


যদি তুমি সঠিক ভাবে গ্রাফিক্স ডিজাইনিং শিখে নিতে পারো,তাহলে এটা তোমার সারাজীবন কাজে আসবে। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে তুমি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবে। গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজের কোন শেষ বা সীমা নেই। বাজারে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা এবং উপার্জন দুটোই প্রচুর। তাদের বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হয়। যেমন-

• বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলের পোস্টার বা থাম্বনেইল ডিজাইনিং

• বিভিন্ন কোম্পানি,প্রতিষ্ঠান বা চ্যানেলের লোগো ডিজাইন

• সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের জন্য পোস্টার / ব্যানার ডিজাইন

• ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য বিজ্ঞাপন পোস্ট তৈরি,

• ওয়েবসাইট বা অ্যাপের ডিজাইন সহ অন্যান্য বেশ কিছু কাজ।


▪ গ্রাফিক্স ডিজাইনিং কোর্সে কী শেখানো হয়?


গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর সম্পূর্ণ কাজটাই যেহেতু সুন্দর লোগো, পোস্টার, ব্যানার এবং সাবমের ডিজাইন সম্পর্কিত সেই কারণে যদি তুমি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কোর্সের দিকে যাও তাহলে সেখানে তোমাকে মূলত

• Photoshop

• Illustrator 

• Canva

• Inkscape

• Figma 

সহ অন্যান্য কিছু টুলসের ব্যবহার শেখানো হবে যার মাধ্যমে তুমি কলার থিওরি,লে আউট ডিজাইন, ইমেজ এডিটিং সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো শিখতে পারবে।


▪ গ্রাফিক্স ডিজাইনিং শিখে কিভাবে ইনকাম করবে?


বর্তমানে ফাইভার,আপ ওয়ার্কসহ এই ধরনের অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে গ্রাফিক্স ডিজাইনেরদের চাহিদা প্রচুর রয়েছে। তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনিং শেখে তুমি খুব সহজেই এই সমস্ত প্লাটফর্মে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে যুক্ত হয়ে ক্লায়েন্টদের কাজ করে সেখান থেকে বিদেশি মুদ্রা রোজগার করতে পারো।

এছাড়াও তুমি চাইলে বিভিন্ন ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের সাথে কাজ করতে পারো।


3. Web Designing Course | ওয়েব ডিজাইনিং কোর্সঃ


আমরা প্রতিনিয়ত গুগলে কিছু না কিছু সার্চ করে থাকি। এবার গুগল যে রেজাল্ট আমাদের শো করায়, সেটা হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটের রেজাল্ট। এবার এই যে প্রতিটি ওয়েবসাইট গুগলে তৈরি করা হয়েছে, সেই প্রত্যেকটা ওয়েবসাইতৈরি করেছেন কোনো না কোনো ওয়েব ডিজাইনার। ওয়েব ডিজাইন হলো এমন একটি পেশা যার চাহিদা কোনো কালেই কমবে না। সুতরাং তুমি যদি ওয়েব ডিজাইনই একবার শিখে নিতে পারো তাহলে তোমার কাজের অভাব কোনদিনই হবে না।


▪ ওয়েব ডিজাইনিং কী?


সহজ ভাষায় ওয়েব ডিজাইনিং মানে হল একটি ওয়েবসাইটের সঠিক এবং সুন্দর ডিজাইন করা। একজন ওয়েব ডিজাইনার হাইপার টাইপ মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (HTML) এবং বিভিন্ন কোডিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে একটি ওয়েবসাইটের যে ডিজাইন বা সুন্দর লেআউট তুলে ধরেন,সেটি হলো ওয়েব ডিজাইনিং। 


▪ ওয়েব ডিজাইনিং কোর্সে কী কী শেখানো হয়?


ওয়েব ডিজাইনিং কোর্সের বিভিন্ন ভাগ থাকে. বেসিক ওয়েব ডিজাইনিং কোর্সে মূলত তোমাকে-

• হাইপার টাইপ মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (HTML)

• CSS 

• JavaScript 

• Hosting And Domain Setup 

• Canva / Photoshop

• Website Layout & UI/UX- এই বিষয়গুলো শেখানো হবে। সেই সঙ্গে এখানে বিভিন্ন টেকনিক্যাল এবং ক্রিয়েটিভ জিনিসগুলো তোমরা শিখতে পারবে।


▪ ওয়েব ডিজাইনিং শিখে কিভাবে রোজগার করবে? 


ওয়েব ডিজাইনিং শিখে একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে বিভিন্নভাবে রোজগার করা যায়। 

• নিজের ওয়েবসাইট / ব্লগ তৈরি করে


• বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি, সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার, ক্লায়েন্টদের ওয়েবসাইট তৈরি করে।

• Fiverr বা Upwork এর মত প্লাটফর্মে ফিল্যান্সার হিসেবে,

• Web Agency / Company তে ওয়েব ডেভেলপারের চাকরি নিয়েও তুমি বেশ ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারো।



4. Video Editing Course | অনলাইন ভিডিও এডিটিং কোর্সঃ 


বর্তমানে কনটেন্ট ক্রিয়েশনের এই যুগে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ অন্যান্য সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে বিভিন্ন ক্রিয়েটারদের প্রয়োজন হয়ে থাকে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটরদের, যাদের তারা মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে কাজে নিয়ে থাকেন। তাই তুমি যদি পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন বা অফলাইন আর্নিং করতে চাও, তাহলে তুমি ভিডিও এডিটিং শিখতে পারো। 


▪ কোর্সে কী কী শেখানো হবে? 


বেসিক এবং অ্যাডভান্স লেভেলের প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং কোর্সে শিক্ষার্থীদের মূলত বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন এবং টুলসের সঠিক ব্যবহার শেখানো হয়।।


• যারা মোবাইলে ভিডিও এডিটিং প্রফেশনাল কোর্স করছে তাদের মূলত- 

Kinemaster, VN, Capcut, Inshot, Fillmora এই ধরনের কিছু এডিটিং টুলস এর ব্যবহার শেখানো হবে


• অন্যদিকে যারা কম্পিউটারে বা ল্যাপটপে ভিডিও এডিটিং কোর্স শিখছে তাদের মূলত-

Adobe Premiere Pro, Hitfilm Express,Filmora সহ অন্যান্য ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার এর ব্যবহার শেখানো হবে


▪ ভিডিও এডিটিং শিখে কিভাবে রোজগার করা যায়? 


একজন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটর যদি হতে পারো তাহলে তোমার কাজের কোনো অভাব হবে না। তুমি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারো। সেটা তুমি করতে পারো-

• নিজের জন্য, 

• তোমার কোনো ক্লায়েন্টের জন্য, 

• কোনো সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য

• এমনকি আজীবন ফ্রিল্যান্সার হিসেবেও কাজ করতে পারো


▪ প্রফেশনাল ভিডিও এডিটরদের কী কী কাজ থাকে?


বর্তমানে যারা প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং এর প্রফেশনে রয়েছেন তাদের মূলত বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে দেখা যায়। যেমন-

• প্রথমত কোন সরকারি বা বেসরকারি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন এডিটিং এর কাজ 

• বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলের Long & Shorts ভিডিও এডিটিং

• কোনো কোম্পানিতে ভিডিও এডিটরের চাকরি নিয়ে,

• Instagram Reels Editing সহ অন্যান্য বেশ কিছু কাজ। 



5. কম্পিউটার বেসিক এবং MS Office কোর্সঃ


বেসিক কম্পিউটার কোর্স হলো এমন একটি কোর্স যেটা সকলেই শিখতে পারে। কারণ এই কোর্স শেখার জন্য যেমন খুব বেশি টাকার প্রয়োজন নেই ঠিক সেরকমই খুব তাড়াতাড়ি শেখা যায়। বর্তমান যুগে সরকারিভাবে সরকারি বা বেসরকারী চাকরি- সব চাকরির ক্ষেত্রেই সেই সমস্ত চাকরি প্রার্থীদের প্রাধান্য দেওয়া হয়, যাদের বেসিক কম্পিউটার এবং বিশেষ করে MS অফিসের কাজ জানা থাকে।


▪ কেন এই কোর্স করবে? 


বেসিক কম্পিউটার কোর্সের পাশাপাশি যদি তুমি মাইক্রোসফট অফিস (MS Office) সমস্ত প্যাকেজের কাজ খুব ভালোভাবে শিখতে পারো,তাহলে এই কাজগুলো তোমার সারা জীবন কাজে আসবে।। 

সবচেয়ে বড় কথা হল বর্তমানে যারা MS Offic'র কাজ ভালো ভাবে জানে, তাদের বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে এবং সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও প্রচুর চাহিদা রয়েছে এবং এই সমস্ত কাজের বেতনও অত্যন্ত বেশি। 

বলতে গেলে স্কুল-কলেজ, সরকারি-বেসরকারী অফিস থেকে শুরু করে বর্তমানে সকল ক্ষেত্রেই এই কাজ জানা লোকের চাহিদা রয়েছে। 


▪ কোর্সে কী কী শিখতে পারবে?


বেসিক কম্পিউটার কোর্সে কী কী শেখানো হবে সেটা মোটামুটি সকলেই জানে। তবে MS Office Course-এ কী কী শেখানো হয় এবং সেটা কোন কোন কাজে লাগে সেটা একটু জেনে নাও। এই প্যাকেজে তোমরা মূলত-

• MS Word (বিভিন্ন ডকুমেন্টস তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়)

• MS Excel (বিভিন্ন ধরনের তথ্য সারণী এবং হিসাব-নিকাশের জন্য)

• MS PowerPoint (সকল ধরনের প্রেজেন্টেশন তৈরির জন্য)

• MS Outlook (ইমেইলের জন্য) এবং সবশেষে

• MS Access (ডেটাবেশের জন্য)

Hhh

মাইক্রোসফট অফিস কোর্স করে তোমার কী লাভ?


যদি তোমার বেসিক কম্পিউটার কোর্সের পাশাপাশি মাইক্রোসফট অফিসের কাজ খুব ভালোভাবে জানা থাকে তাহলে তুমি বিভিন্ন ধরনের সরকারি চাকরি যেমন লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক,ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, অফিস এসিস্ট্যান্ট এবং অন্যদিকে বেসরকারি ক্ষেত্রে অফিস অ্যাসিস্ট্যান্ট, ব্যাক অফিস এক্সিকিউটিভ সহ অন্যান্য পদে খুব সহজেই চাকরি পেতে পারো। এ সমস্ত পদের মাসিক বেতনও অত্যন্ত ভালো হয়ে থাকে। দশ হাজার থেকে শুরু করে পঞ্চাশ হাজার অব্দি।


কোর্সগুলি তোমরা কোথা থেকে এবং কিভাবে শিখতে পারবে?


এতক্ষণ আমি তোমাদের যে কোর্সগুলো সম্পর্কে বললাম সেই কোর্সগুলো তোমরা দুইভাবে শিখতে পারো। প্রথমত সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এবং দ্বিতীয়ত কিছু টাকা খরচ করে একদম প্রফেশনাল ভাবে। 


▪ ফ্রি কোর্স কোথায় পাবে

তোমাদের আর্থিক অবস্থা যদি একেবারেই খুব খারাপ থাকে এবং কোন পেইড কোর্স কেনার সামর্থ্য না থাকে তাহলে তোমরা প্রতিটি কোর্স একেবারেই বিনামূল্যে পেয়ে যাবে। শুধুমাত্র কোর্সের টাইটেলটি ইউটিউবে সার্চ করলেই তোমাদের সামনে প্রচুর সংখ্যক ভিডিও চলে আসবে। সেগুলো তোমরা দেখে দেখে খুব সহজেই শিখতে পারো। 


পেইড কোর্সঃ 

যাতে আর্থিক অবস্থা একটু ঠিকঠাক রয়েছে তারা আমার পেইড কোর্সের দিকে যেতে পারো। বর্তমানে অনলাইনে প্রতিটি কোর্সের জন্য আলাদা আলাদা সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের পেইড কোর্স রয়েছে। তুমি সেগুলো গুগলে সার্চ করলেই পেয়ে যাবে। সেখান থেকে তুমি খুব সহজেই বাড়িতে বসে এই কোর্স গুলো করতে পারবে।


শেষ কথাঃ সবশেষ আমি এটাই বলতে চাইবো তোমাদের আমি যে কোর্সগুলো সম্পর্কে বললাম, সেই সবগুলো কোর্স সকলের জন্য নয়, সবাই সবকিছু শিখতে পারবে না বা সকলের মধ্যে সবকিছু শেখার আগ্রহও থাকবে না। যার যেই কাজটি ভালো লাগে বা যার যেটা শেখার প্রতি আগ্রহ রয়েছে, সে দিকেই যাবে। তাহলেই দেখবে তুমি সেই জিনিসটা খুব ভালো করে শিখে সেটাকে জীবনে কাজে লাগিয়ে একটা ভালো জায়গায় যেতে পারবে।

▪ এটাও দেখো : মাধ্যমিক পাশে সেরা কিছু সরকারি চাকরি


Post a Comment

Previous Post Next Post